এবার পুজোয় কি আদৃতের সঙ্গে কাটাচ্ছেন? লাজুক হেসে অকপটে জানালেন ‘দিদিয়া’ কৌশাম্বী!

Kaushambi Chakraborty : সকলেই এখন ব্যস্ত পূজোর কেনাকাটাতে। অনলাইন থেকে অফলাইন সব জায়গা থেকে কেনা চায় চায়। সারাবছর কিনে জমা করে রাখলেও, পুজোর কটা দিন

Saranna

kaushambi chakraborty openup about her puja planning and about love

Kaushambi Chakraborty : সকলেই এখন ব্যস্ত পূজোর কেনাকাটাতে। অনলাইন থেকে অফলাইন সব জায়গা থেকে কেনা চায় চায়। সারাবছর কিনে জমা করে রাখলেও, পুজোর কটা দিন মন চায় আরও কিনতে। আর তাই তো শপিং মল থেকে শুরু করে ছোটো ছোটো দোকান সবেতেই ভিড়। ছুটির দিনে সকলেই বেড়িয়ে পড়ছেন। কিন্তু যারা টিভির পর্দায় (Television Show) আমাদের সর্বক্ষণ হাসিয়ে যাচ্ছেন, আনন্দ দিয়ে যাচ্ছেন।

তাদের তো ছুটিই নেই, তারা কীভাবে পূজো কাটাবে? কীভাবে শপিং সারবে? তাদের উপায় কী? এ সম্পর্কে জনপ্রিয় অভিনেত্রী কৌশাম্বী চক্রবর্তী (Kaushambi Chakraborty) এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন পুজো কদিন কীভাবে বেরোবেন কীভাবে শপিং করবেন সবটাই। কৌশাম্বী চক্রবর্তীকে বর্তমানে জি বাংলার ফুলকি ধারাবাহিকে অভিনয় করতে দেখা যাচ্ছে। টানা ১৪ ঘন্টা শ্যুটিং সেরে কীভাবে পূজোর কেনাকাটা করবেন?

kaushambi shear picture togather with adrit roy's birthday

যানা যাচ্ছে তিনি শপিং সারছেন ভিডিও করেই, তাঁর মা শপিংয়ে যাচ্ছেন, ভিডিও কল করে দেখাচ্ছেন, পছন্দ হলে কিনে নেন। এ তো গেল শপিংয়ের পার্ট, কিন্তু ঘুরবেন কীভাবে। পুজোর দিন গুলো সকলেই চেষ্টা করে থাকে নিজের প্রিয় মানুষটির সাথে ঘুরতে। এ বছরে কি পরিকল্পনা তাঁর? সকলেই জানি, আদৃত রায় (Adrit Roy) এবং কৌশাম্বী চক্রবর্তীকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কম গুঞ্জন রটেনি।

গুঞ্জন বলে ধরে নেওয়াই ভালো, কারণ দুজনেই দুজনের সম্পর্ককে কোনোরকম স্বীকৃতি দেয়নি। বরং জানিয়েছেন খুব ভালো বন্ধু। তাহলে এ বছরের পুজোয় কী বেরোচ্ছেন আদৃতের সাথে? এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন (একটু মুচকি হেসে), ‘পুজোয় বন্ধুবান্ধব, পরিবারের লোকজনের সাথে তো কাটাবই, সেরকম পরিকল্পনা রয়েছে, সেই পরিকল্পনায় বিশেষ কেউ থাকলেও থাকতে পারে।’ এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে, তাদের প্রেম পর্ব বেশ চলছে।

kaushambi give a arrogent reply to adrit roy's post

এরপরই তাঁর কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, পুজো মানেই প্রেম, এটাতে কি তিনি বিশ্বাসী? এর উত্তরে জানান, প্রেম সারাবছর, পুজোর জন্য প্রেমের অপেক্ষা করলে কি হয়? পুজোয় কখনো প্রেম হয়নি, তবে পুজোয় প্রেমিকদের সাথে খুব ঘুরেছি। পুজোর দিন প্রেমটা আরও রঙিন হয়ে ওঠে’। তবে তিনি কোনোদিনই লাইন দিয়ে ঠাকুর দেখার সুযোগ পাননি। কারণ ছোটো থেকেই কাজ করছেন। আর তাই বাড়িতেই বন্ধুবান্ধবদের সাথে সময় কাটান। বাড়ি হাওড়াতে হলেও থাকেন কলকাতায়। 

আরও দেখতে পারেন