Aparajita Adhya : আসন্ন ‘আলেকজান্ডারের পিসি’ ছবিতে অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্যকে ছাড়াও দেখা যাবে বিশ্বনাথ বসু, চন্দন সেন, পার্থসারথি দেব, ঋদ্ধিরাজ দত্ত, তীর্থ প্রমুখকে। অভিনেত্রী বলেন এই ছবিটি দেখলে সকলের মন ভালো হয়ে যাবে। আগামী মাসে একটি বিজ্ঞাপনের জন্য মুম্বাই যাচ্ছেন অভিনেত্রী। ফিরেই একটা ওয়েব সিরিজের শুটিং শুরু করবেন তিনি।
অভিনেত্রী কে সাক্ষাৎকারে পেয়ে, এক সংবাদমাধ্যমে কিছু প্রশ্ন করা হয়। ছবির বাইরে সেখানে একটি প্রশ্ন করা হয়। নাচের রিলস শেয়ার করেন অভিনেত্রী প্রায়ই, সেটা কি যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে? উত্তরে বলেন, ‘আমার হাওড়ায় একটি নাচের স্কুল রয়েছে। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা আমার বান্ধবী মালা সেন। ৩২ বছর ধরে ওই স্কুলের সাথে যুক্ত আমি। বেহালাতেও ব্রাঞ্চ করেছি সম্প্রতি।
View this post on Instagram
নাচ আমার খুব পছন্দের। প্রতিদিন নিয়ম মেনে প্র্যাকটিস করি। নাচ করলে যে আনন্দ পাওয়া যায় তা পয়সা দিয়েও কিনতে পাওয়া যায় না। স্টুডেন্টদের সঙ্গে রিলস দিলে তাদেরও একটা পরিচিতি তৈরি হয়। নতুন স্টুডেন্ট আসতে সাহায্য করে।’ কিছু দিন আগেই স্বামী কে নিয়ে পুরী থেকে ঘুরে এলেন অভিনেত্রী। পুরীর নানা ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন অভিনেত্রী।
আরও পড়ুনঃ ইশার প্ল্যানে জল ঢেলে বর্ষাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দিল পর্ণা, ফাঁস ধামাকা পর্ব
অভিনেত্রী প্রশ্ন করা হয়, সাভারী চেহারায় কেউ এমন ছবি দিলে ভীষণ ট্রোলড হন। আপনি কি ট্রোলিংয়ে ভয় পান না? অপরাজিতা আঢ্য বলেন, ট্রোল যারা করে তাদের প্রতি সহানুভূতি থাকা দরকার। কারণ এই সকল মানুষদের খেয়ে দেয়ে কোনো কাজ থাকেনা। তাই অপরের সমালোচনা করে বেড়ায় তাঁরা।
আমার বাবা বলতেন, মান আর হুঁশ এই দুই দিয়েই মানুষ। যে অ্যাপ্রিশিয়েট করতে পারে না, সে মানুষের পর্যায়েই পড়ে না। যারা ট্রোল করে তাদের ওটাই পেশা আমি মনে করি। তাই এদের পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন মনে করি না। এরা সংখ্যায় ম্যাক্সিমাম একশো জন হবে। কিন্তু দশ লক্ষ লোক যদি দেখে, তারা আমাকে ভালোবেসেই দেখবে।