বাড়ি থেকে তাড়িয়েই শেষ নয়, ইউনিভার্সিটি থেকেও মেঘকে সরাতে মারাত্বক চাল ময়ূরী’র

জি বাংলার বেশ চর্চিত ধারাবাহিকে পরিণত হয়েছে ‘ইচ্ছে পুতুল’। ময়ূরীর বোনের প্রতি হিংসা থেকে একটার পর একটা নতুন নতুন কীর্তি বারংবার সমালোচিত হয় নেটপাড়ায়। সম্প্রতি,

Nandini

in icche putul serial mayuri make sure that megh leave her university

জি বাংলার বেশ চর্চিত ধারাবাহিকে পরিণত হয়েছে ‘ইচ্ছে পুতুল’। ময়ূরীর বোনের প্রতি হিংসা থেকে একটার পর একটা নতুন নতুন কীর্তি বারংবার সমালোচিত হয় নেটপাড়ায়। সম্প্রতি, ময়ূরী নিজের সমস্ত বদমাইশির সীমা ছাড়িয়ে গেছে। সে মেঘকে তার শশুড়বাড়ির লোকেদের কাছে দুঃশ্চরিত্র প্রমান করে ছেড়েছে। তবে মেঘ বারবার মুখ বুজে নিজের এই অপমান সহ্য করতে পারেনি।

বিশেষ করে সৌরনীল নিজেও যখন তাকে বিশ্বাস করেনা। একবার মেঘ রাগ করে বাড়ি চলে গেলে নীল তাকে রীতিমত হাতে পায়ে ধরে ক্ষমা চেয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসে। তবে আবার সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে। নীল কিছু যাচাই না করেই মেঘকে ভুল বোঝে। তাই সম্পর্কটা এবার ছাড়াছাড়ির পর্যায়ে পৌঁছে গেছে মেঘ আর নীল দুইজনেই চায় একে অপরকে ডিভোর্স দিয়ে দিতে।

mayuri's mother wants to get her married in icche putul series

কারণ মেঘ বুঝতে পারছে এসবের পিছনে ময়ূরীর ষড়যন্ত্র কাজ করছে। সে যতই সবার সামনে ভালো সাজার চেষ্টা করুক না কেন মেঘ তার ষড়যন্ত্র ধরে ফেলেছে। সে আর ময়ূরীকে বিশেষ বিশ্বাস করেনা। তবে বরাবরের মত ময়ূরীকে তার মা মেঘের থেকেও বেশি বিশ্বাস করে। মেঘ নীলের বাড়ি ছেড়ে চলে আসার পরও মেঘকে শান্তিতে থাকতে দিচ্ছেনা ময়ূরী।

সে ক্রমাগত মেঘকে তার ইউনিভার্সিটি বদল করার কথা বলে যাচ্ছে। কারণ মেঘ যে ইউনিভার্সিটিতে পরে সেখানকার প্রফেসর নীল। আর ময়ূরী সেটাই ভয় পাচ্ছে। কারণ মেঘ আর নীল মন থেকে এখনও দূরে যায়নি। তাই তাদের দেখা হতে হতে যদি সবটা ঠিক হয়ে যায়? সেটাই ময়ূরীর আসল ভয়। আর তাই সে মেঘকে বারবার ওই ইউনিভার্সিটি ছেড়ে দিতে বলছে।

তবেএবার মেঘের বাবা চুপ করে থাকেনি সে ময়ূরী আর তার মাকে স্পষ্ট জানায়, ‘যদি ছেড়ে দেওয়ার কথাই ওঠে তবে মেঘ কেন সৌরনীলও তো ছেড়ে দিতে পারে ইউনিভার্সিটি। এই কথায় আর কিছু বলতে পারেনা ময়ূরী। তবে তার মা বলে ‘নীল তো ওখানকার প্রফেসর ও কেন ছাড়তে যাবে?’ মেঘের মাও চান ময়ূরী আর নীলের বিচ্ছেদটা হয়ে যাক। এমন মা যেন শত্রুরও না হয়, বলছেন দর্শক।

 

আরও দেখতে পারেন